চাই নিরপেক্ষ গোপন তদন্ত

দেশ যদি স্বাধীন হয়ে থাকে তাহলে মালদ্বীপের দূতাবাস বাংলাদেশ সরকারের অধীন একটি কুটনৈতিক মিশন এবং মালদ্বীপে কর্মরত সকল বাংলাদেশীদের ভালো মন্দ সুখ দুখ সমস্যা দেখা শুনা ও সমাধানের সকল দায়িত্ব দূতাবাসের।

দূতাবাসে দুই জন কর্মকর্তার superior complexity র কারনে মালদ্বীপে বাঙ্গালীরা দুইভাবে বিভক্ত। কে মাদবরী করবে আর কে করবে না; কার টা ভালো হচ্ছে বা কার টা মন্দ হচ্ছে; কে কত দালাল খপ্পড়কে বন্ধু হিসেবে গ্রুপ বড় করতে পারছে, কে কত টাকা কিভাবে ইনকাম করতে পারছে; কে মালদ্বীপে প্রবাসিদের নিয়ন্ত্রণ করবে? ইত্যাদি সাইকোলজিক্যাল ডিজিজে আক্রান্ত মালদ্বীপ দূতাবাসের দুই কর্মকর্তা যে কথা মীর সাইফুল্ ইসলাম স্যার তাঁর বাংলা ভিশন টিভি সাক্ষাৎকারে উল্লেখও করেছিলেন।

এই দুর্নীতিবাজদের জন্য ৩০ লক্ষ শহীদ রক্ত দেয়নি। এই দুইজন রক্তচোষা লোভী দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের জন্য মালদ্বীপে হাই কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আজ মালদ্বীপে কেন বাঙ্গালী শ্রমিক আসা প্রায় বন্ধ? যারা টাকা খরচ করতে পারে; যারা হাই কমিশন ইমিগ্রেশন এবং ঢাকার রক্ত চোষা আদম বেপারীর লাইসেন্সধারীদের টাকা দিতে পারবে, তারাই মালদ্বীপে শ্রমিক আনতে পারবে; এ কি কোন গণতান্ত্রিক সরকারের বিধি বা যুগ? নাকি স্বৈরাচারী এরশাদের যুগ?
আমি মালদ্বীপে থাকি বা না থাকি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি দমন কমিশন অবশ্যই এর তদন্ত করবে আশা করি।

Moktel Hossain Mukthi ·

Founder and President at Shomoy'71

হাই কমিশন /দূতাবাস বি এন পি দ্বারা শাসিত লুন্ঠিত তাহলে আর নিজেরা নিজেরা ঝামেলা কেন? মালদ্বীপে মাত্র তিনজন শিক্ষক মালে শিক্ষকতা করি। সবাই আওয়ামী পরিবারের এবং আমার প্রতিষ্ঠিত মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা। তিনজনই মালদ্বীপে কর্মরত শ্রেষ্ঠ শিক্ষক হিসেবে মালদ্বীপ সরকার কর্তৃক পুরস্কৃত । একজন মুক্তিযোদ্ধা (আমি) একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান( মীর সাইফুল ইসলাম ৩৩ বছর যাবত মালদ্বীপে যিনি এই হাই কমিশন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে দিয়ে মালদ্বীপে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ১৯৯৬ টার্মে সেই সাইফুল ইসলাম কেন হাই কমিশনের অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রণ পাবে না? বিচার চাই। তদন্ত চাই। অন্যথায় অন্য পথ ধরতে হবে। গোজামিল ভাওতাবাজী, কথার পরে কথা, ওয়াদার পরে ওয়াদা করার দিন শেষ। আওয়ামী লীগের সমস্যা আওয়ামী লীগকেই সমাধান করতে হবে। https://listoffreedomfighters.blogspot.com/
থাঙ্কস বাংলাদেশপ্রেস এর সংশ্লিষ্ট সকল কে। এর পূর্বেও আমার মুক্তিযোদ্ধা সংক্রান্ত একটি আবেদন প্রকাশ করে আপনাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। তাহলে গণতন্ত্র প্রশ্নবিদ্ধ হবার কথা। যদি গণতন্ত্র থাকে তাহলে যে কোন নাগরিক তার সমস্যা ও প্রতিনিয়ত দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া দুঃখ দুর্দশা হাসি কান্না আনন্দ বেদনার কথা প্রকাশ করবে। এটাই সংবাদপত্রের স্বাধীনতার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় এবং যা'জাতিরজনক ১৯৭২ সালের সংবিধানে স্পষ্ট উল্লেখ করে পাস করেছিলেন। আওয়ামী লীগও সে সংবিধানের নীতি মূল্যবোধকে পাস কাটিয়ে যেতে পারে না। তাহলে আর আওয়ামী লীগের মূখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু